কম্পিউটার কি? এর ইতিহাস ও প্রকারভেদ

কম্পিউটার কি এর ইতিহাস ও প্রকারভেদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
TechJhuri

আপনি কি কখনো চিন্তা করেছেন আধুনিক পৃথিবী এত সহজে সুন্দরভাবে কিভাবে চলে? এক শব্দে: কম্পিউটার। বর্তমানে আমরা যত কাজ করি, তার প্রায় সব কিছুর পেছনে এই অবিশ্বাস্য মেশিনের ভূমিকা রয়েছে। মেসেজ পাঠানো থেকে শুরু করে মহাবিশ্বে অনুসন্ধান করা, আধুনিক যুগে কম্পিউটার প্রায় সকল কিছুর সাথেই সম্পৃক্ত।

কম্পিউটার এত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আমাদের জীবনকে সহজ থেকে সহজতর করেছে এবং করছে। এখন প্রায় সকল ক্ষেত্রেই এর ব্যবহার রয়েছে হোক সেটা তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ বা প্রেরণ করা। সহজে বললে, কম্পিউটার এর মাধ্যমে শিক্ষক ছাত্রকে ভালোভাবে পড়াতে পারছে, ইঞ্জিনিয়ার অনেক ভালো অবকাঠামো তৈরি করতে পারছে, কম্পিউটার ডাক্তারকে স্বাস্থ্য বুঝতে সাহায্য করছে, বিজ্ঞানীদেরকে জটিল সমস্যার সমাধান করে দিচ্ছে।

একটি চলমান কম্পিউটার

আমাদের ব্যবহারের স্মার্টফোন থেকে শুরু করে মহাকাশযান পর্যন্ত সকল ক্ষেত্রেই রয়েছে কম্পিউটারের ব্যবহার।

আমাদের সবারই কম্পিউটার সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান থাকা উচিত। এই পোস্টে কম্পিউটার কি? কম্পিউটার এর ইতিহাস এবং কম্পিউটারের প্রকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

কম্পিউটার কি?

"কম্পিউটার কি" বা "কম্পিউটার কাকে বলে" এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হবে:

কম্পিউটার হলো একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যেটি ব্যবহারকারী বা প্রোগ্রাম করা সফ্টওয়্যার দ্বারা প্রদত্ত নির্দেশাবলীর ভিত্তিতে ডেটা প্রসেস, গণনা, এবং বিভিন্ন কার্য সম্পাদন করে। এটি একটি কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (সিপিইউ), মেমরি, স্টোরেজ, ইনপুট/আউটপুট ডিভাইস, এবং সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার নিয়ে গঠিত।

কম্পিউটারের ইতিহাস

আমাদের আধুনিক যুগের অনেক আগে থেকেই মানুষ বিভিন্ন যন্ত্র তৈরি করেছিল যা তাদের গণনা করতে সাহায্য করে।

কম্পিউটার কে আবিষ্কার করেন তা আমরা অনেকেই জানি, চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৭ সালে প্রথম কম্পিউটার তৈরি করেছিলেন যার উপর ভিত্তি করে আধুনিক কম্পিউটার তৈরি করা হয়। তাই, তাকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়।

শুরুর দিকে কম্পিউটার গুলো আকারে অনেক বড় ছিল, একটি কম্পিউটার রাখতে অনেক বড় কক্ষ লাগতো এবং গণনা করা করাই একটি জটিল বিষয় ছিল। শুরুর দিকের কম্পিউটারগুলোতে বিশাল বিশাল মেশিন ছিল যা নির্ভুলতার সাথে গাণিতিক সমাধান করতে পারত।

কম্পিউটারের ইতিহাস

এরপর বিশ শতকের মাঝামাঝি এর যাত্রার মোড় ঘুরে যায়। এ সময় ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের শুরু হয়। এই ইলেকট্রনিক কম্পিউটার গুলো খুবই দ্রুততার সাথে তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করতে পারত, যা প্রযুক্তিতে একটি বিরাট বিপ্লব ঘটায়। যদিও কম্পিউটারগুলো আকার খুবই বড় এবং নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে ব্যবহার করতে হতো।

তারপর, অসাধারণ কিছু শুরু হয়। কম্পিউটার আকারে ছোট আরো স্মার্ট এবং দ্রুত হতে শুরু করে। এবং প্রথম ব্যক্তিগত কম্পিউটার তৈরি করা হয়, যার মাধ্যমে সাধারণ মানুষ কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ পায়। গল্প এখানেই শেষ নয়।

এরপর সবচেয়ে যুগান্তকারী একটি জিনিস তৈরি করা হয়। যার মাধ্যমে কম্পিউটারগুলো বিশ্বব্যাপী একে অপরের সাথে সংযুক্ত হতে পারে, যোগাযোগ করতে পারে, তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে এবং এর নাম ইন্টারনেট। যা ব্যবহার করে আপনি এই লেখাটি পড়ছেন।

এখন, কম্পিউটার সব জায়গায় – আমাদের পকেটে, বাড়িতে এমনকি যন্ত্রপাতিতে। স্মার্ট ফোন থেকে শুরু করে স্মার্ট হোম, প্রতিটি ক্ষেত্রেই এখন কম্পিউটারে ব্যবহার রয়েছে যার যাত্রা শুরু হয়েছিল সেই বিরাট মেশিনগুলো থেকে।

হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার

কখনো চিন্তা করে দেখেছেন কি কম্পিউটার কিভাবে কাজ করে? মূলত এর কাজ করা দুভাগে বিভক্ত: হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার।

হার্ডওয়্যারকে আপনি কম্পিউটারের কঙ্কাল মনে করতে পারেন। অর্থাৎ আপনি যে বস্তু গুলোকে স্পর্শ করতে পারেন যেমন: যে মনিটরে আপনি দেখেন, যে কিবোর্ডে টাইপ করেন এবং (CPU) যার বাংলা হবে (কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট), এছাড়া সাউন্ড বক্স, মাউস ইত্যাদি।

আরো জানুন: হার্ডওয়্যার কি?

এখন সফটওয়্যারের কথা বলি, সফটওয়্যার কে আপনি কম্পিউটারের মন হিসাবে চিন্তা করতে পারেন। কম্পিউটারের প্রোগ্রাম এবং অ্যাপ গুলো হার্ডওয়্যারকে বলে কি করতে হবে।

আরো জানুন: সফটওয়্যার কি?

অর্থাৎ আপনি কম্পিউটারে যাই করেন না কেন, হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার একসাথে কাজ করে আপনাকে সেই ফলাফল দেয়।

কম্পিউটারের প্রকার

আধুনিক কম্পিউটার বিভিন্ন গঠনের, আকারের এবং ক্ষমতার হয়ে থাকে। এখানে এর প্রকারভেদ বর্ণনা করা হলো:

সুপার কম্পিউটার (Super Computer)

সুপার কম্পিউটার হলো অত্যন্ত শক্তিশালী একধরণের কম্পিউটার, যা অত্যাধুনিক গণনা ও গবেষণা কাজে ব্যবহৃত হয়। এ ধরনের কম্পিউটার গুলোর শক্তিশালী এবং দ্রুততম প্রসেসিং স্পীড এর কারণে উচ্চ স্তরের কম্পিউটেশন ও সাইন্টিফিক রিসার্চে এই সুপার কম্পিউটারের গুরুত্ব অত্যধিক।

সুপার কম্পিউটার ১৯৬০ সালের দিকে উদ্ভাবিত হয়।প্রথম সফল সুপার কম্পিউটার হলো "CDC 6600"।

সুপার কম্পিউটার একটি শক্তিশালী যন্ত্র যা বৃহত এবং জটিল গণনা কাজে ব্যবহার হয়। এটি বৃহত ডেটা সেট এবং গণনা মডেল প্রস্তুত করতে সক্ষম, যা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং প্রযুক্তির আবিষ্কারে প্রযুক্তিবিদগণের সাহায্য করে। সুপার কম্পিউটার জীবন বিজ্ঞান, ভৌত বিজ্ঞান, আবহাওয়া মডেলিং, নিউক্লিয়ার গণনা, প্রোটিন ফোল্ডিং ইত্যাদি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আধুনিক সুপার কম্পিউটার এর কিছু উদাহরণ:

1. IBM Summit: এটি যুক্তরাষ্ট্রের আর্গন ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিতে অবস্থিত একটি শক্তিশালী সুপারকম্পিউটার, যা গণনা এবং আবিষ্কারে ব্যবহৃত হয়।

2. Fugaku: এটি জাপানের আওয়াই সুপারকম্পিউটার টেকনোলজি কর্পোরেশনে অবস্থিত, এবং এটি বৃহত ডেটা এবং সমস্যা সমাধানে ব্যবহৃত হয়।

3. Tianhe-2: এটি চীনের ন্যাশনাল ইউনিটি ফর গ্রিড বেজড ইউনিটিতে অবস্থিত একটি সুপারকম্পিউটার, যা বৃহত ডেটা এবং সমস্যা সমাধানে ব্যবহৃত হয়।

4. Piz Daint: এটি সুইজারল্যান্ডের সুপারকম্পিউটার সেন্টারে অবস্থিত একটি শক্তিশালী সুপারকম্পিউটার, যা ভৌতিক বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির জন্য ব্যবহৃত হয়।

5. Stampede2: এটি টেক্সাস এডভান্সড কম্পিউটিং সেন্টারে অবস্থিত একটি শক্তিশালী সুপারকম্পিউটার, যা বিভিন্ন প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়।

এগুলি কিছু উদাহরণ মাত্র, আরো অনেক আধুনিক সুপারকম্পিউটার বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ব্যবহার করা হচ্ছে।

মেইনফ্রেম (Mainframes)

মেইনফ্রেম হলো একধরণের শক্তিশালী কম্পিউটার সিস্টেম, যা বড় আকারের গণনা ও ডেটা প্রসেসিংর জন্য ব্যবহৃত হয়। এই সিস্টেমগুলি বড় প্রতিষ্ঠানসমূহে, ব্যাংক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহে ব্যবহার হয়। মেইনফ্রেম সিস্টেম অত্যন্ত স্থায়ী এবং নিরাপদ হয়।

মেইনফ্রেম শক্তিশালী প্রসেসিং ক্ষমতা, বৃহত্তর স্টোরেজ, ট্রানজেকশন প্রসেসিংয়ে উচ্চ স্থিতিশীলতা, মাল্টিপ্লেক্সিং এবং উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন মেইনফ্রেম সিস্টেম বৃহৎ ব্যবসা এবং ডেটা প্রসেসিং এর জন্য ব্যবহার করা হয়।

মেইনফ্রেম এর কিছু উদাহরণ: IBM zSeries, System z9, and the new System z10 ইত্যাদি।

ব্যক্তিগত কম্পিউটার (Personal Computer)

ব্যক্তিগত কম্পিউটার (PC) হলো একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা কম্পিউটার সিস্টেম। এই সিস্টেম মৌলিক ভাবে একটি প্রসেসর, মেমরি, স্টোরেজ ড্রাইভ, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস থাকে। পারসোনাল কম্পিউটারে আপনি আপনার পছন্দের সফটওয়্যার চালাতে পারেন, ডকুমেন্ট সম্পাদনা করতে পারেন, ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন এবং অন্যান্য অনেক কাজ করতে পারেন।

আরো জানুন: অপারেটিং সিস্টেম কি?

ব্যক্তিগত কম্পিউটার অল্প সময়ের মধ্যে অসামান্য উন্নতি লাভ করে। ২০শ শতকের মধ্যবর্তী সময়ে ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের উন্নতি ঘটে, যেগুলির মধ্যে ENIAC এবং UNIVAC অন্তর্ভুক্ত। ১৯৭০ এর দশকে মাইক্রো প্রোসেসরের জন্ম হয়, তখন তৈরি হয় Altair 8800 এবং Apple I এর মত কম্পিউটার। ১৯৮০ এর দশকে আইবিএম পিসি এবং এপল ম্যাকিনটোশের মতো ইউজার ফ্রেন্ডলি সিস্টেম তৈরি করে। ১৯৯০ এর দশকে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের প্রধানতা এবং ল্যাপটপের উদ্ভাবন দেখা যায়। ২০০০ এর দশকে মোবাইল ফোন এবং ট্যাবলেটের মতো ছোট এবং শক্তিশালী ডিভাইস তৈরি হয়। আজকাল, ব্যক্তিগত কম্পিউটারগুলো শক্তিশালী, সহজলভ্য এবং আধুনিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

সাধারণত পার্সোনাল কম্পিউটার (PC) দুই ধরনের হয়:

১. ডেক্সটপ কম্পিউটার: এই কম্পিউটার গুলো একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রেখে ব্যবহার ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এ ধরনের কম্পিউটারে বিভিন্ন অংশ থাকে যেগুলো একত্রে কাজ করে। ডেক্সটপ কম্পিউটারে হাই-পারফমেন্স সম্পন্ন কম্পনেন্ট যুক্ত করা যায় এবং সহজে যেকোনো পার্ট পরিবর্তন করা যায়। 

২. ল্যাপটপ কম্পিউটার: ল্যাপটপ হলো সহজে বহনীয় কম্পিউটার যেখানে কম্পিউটারের সকল অংশ একটি মাত্র ইউনিটে যুক্ত করা থাকে। ল্যাপটপ বইয়ের মত ভাঁজ করা যায়, সহজে বহন ও যেখানে খুশি ব্যবহার করা যায়। এগুলি পারফরম্যান্স এবং পোর্টেবিলিটির মধ্যে সামঞ্জস্যতা প্রদান করে।

পার্সোনাল কম্পিউটারের প্রকারভেদ মূলত দুটি হলেও বিভিন্ন ধরনের ডেক্সটপ ও ল্যাপটপ রয়েছে।

উদাহরণস্বরূপ: All-in-One PC, Gaming PC, Mini PC ইত্যাদি।

ওয়ার্কস্টেশন (Workstations)

ওয়ার্কস্টেশন হলো একটি শক্তিশালী কম্পিউটার সিস্টেম। এই সিস্টেমে শক্তিশালী প্রসেসর, বেশি মেমরি, সহযোগী গ্রাফিক্স কার্ড ছাড়াও অনেক কিছু থাকে। ওয়ার্কস্টেশনগুলো গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, 3D মডেলিং, সিমুলেশন তৈরি, গভীর ডাটা এনালাইসিস, সাইন্টিফিক রিসার্চ, অত্যধিক গুণমানের ভিডিও প্রোডাকশন ও ইউজার-ইন্টারফেস ডেভেলপমেন্টে কাজে ব্যবহৃত হয়।

সার্ভার (Server)

সার্ভার হলো বিশেষ কম্পিউটার, যা নেটওয়ার্কের মধ্যে অন্যান্য ডিভাইসগুলোতে রিসোর্স, সার্ভিস এবং ডেটা প্রদান করে। তারা ডিজিটাল হাবের মতো, ওয়েবসাইট হোস্টিং, ফাইল স্টোরেজ এবং ইমেল হ্যান্ডলিং এর মত কাজ পরিচালনা করে।

এই যন্ত্রগুলোতে শক্তিশালী হার্ডওয়্যার, প্রসেসর ও মেমোরি থাকে। সার্ভার নিরাপদে ডেটা পরিচালনা করে। একটি সার্ভার একই সাথে অনেক ব্যক্তি ব্যবহার করতে পারে।

সার্ভারগুলো সেন্সিটিভ ডেটা সংরক্ষণ করে এবং কে কি অ্যাক্সেস করতে পারবে তা নিয়ন্ত্রণ করে। 

যখন আপনি একটি ওয়েবসাইট দেখছেন বা ফাইল সংরক্ষণ করছেন, সার্ভারগুলো মাধ্যমেই এটি সম্ভব হচ্ছে।

এমবেডেড কম্পিউটার (Embedded Computer)

এমবেডেড কম্পিউটার হলো এক ধরনের ছোট কম্পিউটার, যা অন্য ডিভাইসের মধ্যে নির্দিষ্ট কোন কাজ করার জন্য বসানো হয়। এতে কম্পিউটার চিপ থাকে যা অন্যান্য অংশের সাথে সংযুক্ত থাকে এবং এর নির্দিষ্ট কাজ করে। এমবেডেড কম্পিউটার বিভিন্ন ডিভাইসে ব্যবহার হয়, যেমন টেলিভিশন, মোবাইল ফোন, গেমস, ডিজিটাল ঘড়ি এবং আরও অনেক কিছু।

স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট

বর্তমানে আমাদের সকলের কাছেই স্মার্টফোন রয়েছে। এখন প্রযুক্তির উন্নয়নে স্মার্টফোন, একটি সাধারণ কম্পিউটারের প্রায় সকল কাজই করতে পারে। সাধারণত আমরা যোগাযোগ বিনোদন এবং প্রোডাক্টিভিটির জন্য স্মার্টফোন ব্যবহার করি। তবে, স্মার্টফোনে এছাড়া অনেক কিছু করা যায়।

আমরা সাধারণত কল, ভিডিও কল মেসেজিং বা সোশ্যাল মিডিয়া, গেমিং এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর জন্য স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট ব্যবহার করি। সহজে বহন করা যায় এবং আমাদের জীবনকে সহজ ও আনন্দময় করে বলে, এটি আমাদের প্রত্যেকের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

শেষকথা

আশা করি, কম্পিউটার কি? কম্পিউটারের প্রকার সম্পর্কিত এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে। এই প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি শেয়ার করতে ভুলবেন না এবং কম্পিউটার সম্পর্কে আরও জানতে আমাদের ব্লগে কম্পিউটার সম্পর্কিত অন্যান্য পোষ্ট দেখতে পারেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন